বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। নদী গুলোই এ দেশের প্রাণ। শতাধিক বড় নদী জালের মত ছড়িয়ে রয়েছে এ দেশ জুড়ে। এ দেশে নদী গুলোই যেন কত শত সভ্যতার সূতিকাগার। নদীগুলোর দু’পাশেই গড়ে উঠেছে সহস্র নগর ও বন্দর। নদীগুলোর কোনটি ছোট আবার কোনটি বড় কিন্তু প্রতিটি নদীই নির্দিষ্ট অঞ্চলে তার নিজস্ব অবদানের ক্ষেত্রে স্বমহিমায় স্বীকৃত। বড়মহেশখালী ইউনিয়নের পশ্চিমে এ রকম অনেক নদী রয়েছে যা বছরের পর বছর ধরে বয়ে চলেছে তার অববাহিকায় গড়ে ওঠা নানান সভ্যতার স্মৃতি নিয়ে। বড়মহেশখালী ইউনিয়নটি মহেশখালী দ্বীপের মধ্যখানে হওয়ায় এখানে মাঝখানে কোন নদী নাই। তবে ইউনিয়নের একেবারে পশ্চিমে রয়েছে লবন ও মাছের প্রজেক্ট এবং তার পাশাপাশি ছোট, বড়, মাঝারী ধরণের নদী। এই নদী সরাসরি মিলিত হয়েছে একেবারে বঙ্গোপসাগরে।
বড়মহেশখালী ইউনিয়নের বেশির ভাগ মানুষ লবন ও মাছের প্রজেক্ট ব্যবসায় জড়িত হলেও মুষ্টিমেয় মানুষ জড়িত জেলে পেশায়। তারা জাল নিয়ে ট্রলার বা নৌকা নিয়ে নদীতে বা সাগরে মাছ ধরতে যায়।
এই ইউনিয়নের বিভিন্ন নদী ও খালে প্রচুর পরিমানে বিভিন্ন প্রজাতির ছোট/বড় মাছ পাওয়া যায়।
সুদিন মৌসুমে সাধারণত খাল সমূহে পানির পরিমান কম থাকে। কারণ সুদিন মৌসুমে লবনের প্রজেক্ট এর জন্য নদী থেকে পানি খালে প্রবেশ করতে না পারার জন্য সুইচ পুল দিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয় এবং প্রয়োজন অনুযায়ী সুইচ পুল দিয়ে নদী হতে পানি খালে প্রবেশ করানো হয়।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস